সময়, কর্ম এবং মানুষ

ওহে, গাইতে গাইতে গেলো বেলা… 

তাতে, চন্দর শির রইলো কী আড়ালে?

জন্ম তব, ফুল হলো কী দোজাহানে?

একটুকরো কাগজের উপর নির্দিষ্ট কোনো বিন্দুকে কেন্দ্র করে একটা বৃত্ত আঁকানো হলো। ধরা হলো, বৃত্তটি ছয় ইঞ্চি ব্যাসার্ধবিশিষ্ট। ঠিক কেন্দ্রের কাছে একটা পিঁপড়া ছেড়ে দেয়া হলো। সে পিঁপড়া তার খেয়ালখুশি মতো যে কোনো দিক যেতে পারবে।

প্রাণীর জন্ম আছে যেমন তেমন মৃত্যুও আছে। এই জন্ম-মৃত্যুর মাঝে প্রত্যেক প্রাণীর কিছু কর্ম সম্পাদন করে হয়। এ কর্মের মাঝে কিছু আছে অবলীলায় বা প্রাকৃতিক নিয়মে ঘটে থাকে। আবার কিছু আছে ঐ প্রাণীর ইচ্ছার উপর নির্ভর করে ঘটে থাকে। অবশ্য আমরা প্রায়ই যা দেখি, মানুষ ইচ্ছে করলেই সব পারে না। কিছু পারার পেছনে অদৃশ্য শক্তির প্রভাব রয়েছে। যাকে আমরা আশীর্বাদ বলে জেনে এসেছি।

এখানে আরও স্পষ্ট করে বলতে গেলে বলা যায়- মানুষ; সবচেয়ে বেশি অসহায় প্রাণী। এদের বিবেক আছে; আইন আছে। ভুল কিংবা সঠিক সিদ্ধান্তের/কর্মের পুরস্কার আছে। মানুষ তার নিজস্ব বুদ্ধিমত্তা দ্বারা যাপিত সময়ের সদ্ব্যবহার করে থাকে। আবার হেলায় গা ভাসিয়ে দিতে পারে। এখানে চমৎকার বিষয় হলো, মানুষ যেমন কর্ম করে থাকে তেমন ফল ভোগ করে। কিছু ক্ষেত্রে হেরফেরও ঘটতে পারে। মানুষের জীবনে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা বা কর্মের হিসেব(পুরস্কার) ফিরে পায় না এমন কোন কর্ম নেই- আসলে।

সাধারণত আমরা দেখে থাকি, একএক মানুষ একএক প্রকৃতির হয়ে থাকে। তাদের লালন-পালনও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। মনে করুন, সহোদর(জমজ) দুই ভাই। একই পরিবেশে থেকে একজন বড় হচ্ছে, আরেক জন কিছুটা খর্ব হচ্ছে। বা একজনের ঠান্ডা লাগতেছে; আরেক জনের কিছুই হচ্ছে না। 

আমরা যদি আরও গভীর ভাবে খেয়াল করি, একজনের হুবহু আরেক জন হয় না। চিন্ত-ভাবনা, কাজ-কর্ম, গতি-প্রকৃতি সব; ঠিক সবকিছুর মাঝে একটা তফাৎ পরিলক্ষিত হয়। এমন অনেক সময় হয়, একজনের সাথে আরেক জনের চিন্তার মিল রয়েছে। সত্যিই রয়েছে। সেক্ষেত্রেও পারস্পরিক আস্থার স্থায়িত্ব কত দিন থাকে? বা থাকলেও সে ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত পরীক্ষা দিতে দিতে চলতে হয়!

তবে সার্বজনীন(কমন) কিছু বিষয় আছে যেখানে পরস্পরে একমত হওয়া যায়। বিশেষ করে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে। মতাদর্শের ক্ষেত্রে। তবে, সে ক্ষেত্রেও, এক বিন্দুতে অবস্থানের ক্ষেত্রে সামান্য হলেও ব্যক্তির নিজস্ব মতামত এর সাথে(মতাদর্শের সাথে) মিল করে(মিশিয়ে) দেবার একটা প্রবণতা ঊঁকি দেয়। ক্ষেত্র বিশেষে এমনটা করে সফলতাও পায়। 

যেহেতু মানুষের প্রাণ আছে। এবং আয়ু নির্ধারিত। কাজে কাজেই, এ সংক্ষিপ্ত জীবনে কাজের একটা ফিরিস্তি থাকে। তবে এই কাজের ফিরিস্তি সম্পূর্ণ অজানা। অজানা হলেও কিছুটা অনুমেয়। যেমন, রাত পোহালে সকাল হবে কিন্তু যারা রাত পেলো বা ঘুমালো তার সবাই কি জেগে উঠবে। সত্যিই কি এর কোন নিশ্চয়তা আছে? তবে সকাল ঠিকই হবে। আর সকাল বেলা যারা জেগে উঠবে তারা সকালের আলো দেখবে। ঘুম ভাঙবে। সেই সাথে প্রাত্যহিক জীবনের থাকা কাজগুলো করবে এবং করে যেতে হবেই। 

দিনের আলোর একটা ধাবমান বিষয় আছে যা এই বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ডের সমস্ত কিছুকেই টেনে টেনে সরিয়ে নিয়ে যায়। পথ ছেড়ে আরেক পথে নিয়ে যায়। 

মানুষকে প্রতিটা ক্ষণেই পরীক্ষা দিয়ে দিয়ে সময়ের খেসারত দিতে দিতে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে হয়। এ সময়টাকে সবাই কার্যকরী করার চেষ্টা করে থাকে। বেশির ভাগ মানুষ তার সময়টুকু উপযুক্ত ও মূল্যবান করার চেষ্টা করে থাকে/চলে।

প্রশ্ন হলো, সবাই যদি নিজের অতিবাহিত সময়কে সর্বোত্তম ব্যবহার করে থাকে, তবে একজন থেকে আরেক জনের ভোগ করা সুবিধা গুলোর কেন বৈষম্যের শিকার হবে? বা পরিস্থিতি পড়ে?

আচ্ছা, আরও প্রশ্ন আছে, এমন কেউ কি আছে যে তার সময়কে কার্যকরী ভাবে ব্যবহার করে না? আরও স্পষ্ট করে বলতে গেলে বলা যায়- মানুষের জীবনে এমন কোন সেকেন্ড আছে কী সে ফাঁকি দিতে পারে? আসলে এমন কেউ নেই যে, সময়কে ফাঁকি দিতে পারে। আর এটাই মানুষের জীবন যাপনের ক্ষেত্রে মজা। আর এটাই কৌতুহলের কিংবা হতাশার কিংবা আনন্দের বিষয়।

একটা দ্বীপ আছে, যার চারদিকেই পানি আর পানি। কোথাও কোনো সীমানা নেই যেন। ধরে নিলাম ঐ দ্বীপের দৈর্ঘ্য পনেরো বর্গ কি.মি। এর ঠিক মাঝখানে কোনো এক জন বা একাধিক শিশুকে ছেড়ে দেয়া হলো। সে সেই দ্বীপে বড় হবে, জীবিকা নির্বাহ করবে। একসময় বংশ পরম্পরা বিস্তার করে সে মৃত্যু বরণ করবে। তার রেখে যাওয়া সন্তানরা আবার তার পূর্ব পুরুষের ধারাবাহিকতা বজায় রাখবে। 

পৃষ্ঠা-০১

 

আমরা এমন একটা বৃত্ত কল্পনা করি। এর কেন্দ্র থেকে অসংখ্য রেখা পুরো বৃত্ত জুড়ে আঁকা রয়েছে। এই অসংখ্য রেখাগুলোর মাঝে কিছু রেখা আছে তা খালি চোখে দেখাও যায় না। আর এই প্রত্যেকটি রেখা দিক পরিবর্তনের নির্দেশক হিসেবে কাজ করবে বা পথ হিসেবে বিবেচিত হবে। বিষয়টাকে আরও স্পষ্ট করে বলতে গেল বলতে হয় এটা মানুষের জীবনের ধারা । অর্থাৎ, মানুষের প্রতিটি পদক্ষেপ বা পা আগানোর তলে তলে বা জীবন অতিবাহিত হওয়ার জীবনের ভাঁজ। আর এই ভাঁজে ভাঁজে এমন কিছু উপাদান জড়িয়ে আছে যা প্রকাশ্যে অথবা গোপনে। বিদ্যমান এ সকল ক্ষেত্রগুলোই(রেখা) মানুষের জীবনকে পাল্টে দিতে পারে/পাল্টে দেয়।

ধরুণ, আপনি না হয় বসেই আছেন। এতে কারও কোন ক্ষতি নেই। একাকী এক চিত্তে আপন মনেই আছেন। বাস্তবিক অর্থে, আপনার দ্বারা কারো কোন ক্ষতি হচ্ছে না। কিন্ত প্রকৃতপক্ষেই কি তাই? আরেকটু উচ্চতর জ্ঞান চর্চা করে দেখুন- আপনি সত্যিই আপনার খেয়াল খুশি মতো/অনুযায়ী জীবনটাকে কি অতিবাহিত করতে পারেন? আমি আরও একটা প্রশ্ন করি, এই যে নিজের খেয়াল মতো বসে থাকা সময় যা আপনার বলে অধিকার করলেন, সেই অপচয় করা সময়টুকুর জন্য কারো না কারো কাছে কৈফিয়ত দিতে হচ্ছে কি না? অন্তত নিজেকে নিজের সাথে জবাবদিহিতা করতে হচ্ছে কি না?

জ্ঞান লোপ পাওয়াটা মানুষের জীবনকে বিভীষিকাময় করে তুলে। বিষয়টা মেনে নেয়া কঠিন হলেও এটাই সত্য; আর এটাই মানুষের স্বভাবজাত ব্যাপার।

মানুষ চোখ খুলে তাকায় সত্যকে দেখার জন্য। তবে তারা কী সত্যিকেই দেখতে পায়? আর যদি উল্টো হয়ে থাকে, তবে চোখ খোলে দেখাটা ধোঁকার মাঝে পড়ার নিমিত্তেই? আর আমরা কী একই ভাবে মিথ্যাকে স্বাভাবিক জেনেই ধোঁকাটাকে মেনে নেই?

বড় বোনকে দেখার জন্য ছোট ভাই বাসে করে রওনা দিল। একা যাবে ভেবে সাথে করে তার মা সঙ্গে গেল। ছেলেটির মা বৃদ্ধ। নিজের প্রতি নিজের খেয়াল করার সমর্থ্য কম; অথচ সে তার জোয়ান ছেলেকে নিরাপত্তা দেবার জন্য সঙ্গ দিতে গিয়েছেন। এমন ঘটনাও শোনা গিয়েছে যে, বৈশাখে ঝড়ের তণ্ডবে ডাল পড়ে বাবা-মা দুজনেই মারা গিয়েছে; অথচ তাদের কোলের ছোট্ট শিশুটির এতটুকু ক্ষতিও হয়নি। অথবা, নিরাপত্তা রক্ষীর কিছুই হয়নি কিন্ত নিরাপত্তা দেয়া লোকটির বিরাট ক্ষতি হয়ে গিয়েছে- এমন।

তবে কি মানুষের জীবন থেকে যখন যা(সময়) ফুরায় তা সত্যিই ফুরিয়ে যায়? ঐ সময়টুকুর(ঘটনা/কর্ম) তার জীবনে অর্থবহ হোক আর না হোক! 

ছোট ভাই প্রতিষ্ঠা পাবার পর তার বড় ভাইকে একদিন জিজ্ঞেস করেছে- ভাই, তুমি তোমার জীবনকে এভাবে কাটিয়ে দিলে কেন? আমাদের সময়(বর্তমান) যে প্রতিযোগিতা তোমাদের সময় তা তো ছিলো না। তোমার যোগ্যতা দিয়ে তখন ভালো কিছু শুরু করতে পারতে। তখন বড় ভাই তার ছোট ভাইকে উত্তর দিলো, আমার জীবন থেকে অতিবাহিত সেই সময়টাকে যদি ধরে এনে তোকে দেখাতে পারতাম তাহলে বুঝনো যেতো তোর(ছোট ভাই এর) এ অবস্থানে আসার জন্য আমাকে কি কি করতে হয়েছে। কোথায় আর কিভাবে সময় ব্যয় করতে হয়েছে।

অর্থাৎ, মানুষ তার মৃত্যুর আগে তার জীবনের থাকা বা ঘটে যাওয়া প্রতিটা সময়ের হিসেব/জবাবাদিহি করতেই হয়, সেটা যে কোনো অবস্থার জন্য হোক না কেন। হোক তা অন্যের কাছে; না হয় নিজের কাছে।

জানা আছে সমুদ্রের কোনো না কোনো এক দিকে তার সীমানা আছেই; পাড় আছেই। কিন্ত কত দূরে সেই কাঙ্খিত সীমানা তা নাবিকের জানা নেই। বা জানা থাকলেও জীবদ্দশায় সেই সীমানা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবে কি না তারও নিশ্চয়তা নেই। 

যেহেতু কোন নিশ্চয়তা নেই সেহেতু সমুদ্রের মাঝে কেউ তো আর বসে থাকবে না বা বসে থাকা হয় না। সাঁতারিয়ে কিনারা খুঁজতেই হবে। 

প্রত্যেকটা মানুষের একটা আক্কল বা জ্ঞান রয়েছে। ঠিক প্রত্যেকটা মানুষের নিজস্ব লোভ বা দৃষ্টিভঙ্গি আছে। স্বপ্ন আছে। (স্বপ্ন হলো অপ্রকাশিত কোন উজ্জ্বল মুখ। যার টানে বা সে মুখ দেখার জন্য মানুষ সঠিক পথ বেছে নিবে বা নেয়; আবার কখনো ভুল পথে গিয়ে পড়ে। ) এছাড়াও মানুষ অন্য ব্যক্তির দ্বারা, এমনকি কালো ছায়া (শয়তান) দ্বারাও মারাত্মক ভাবে প্রভাবিত হয়ে থাকে। 

মানুষ সচেতন কিংবা অবচেন ভাবে যাই করুক না কেন সে তার নিজস্ব মত অনুযায়ী পথ চলে থাকে। তাই  জাগতিক নিয়ম হলো, কোন কাজের পুরস্কার বা শাস্তি ঐ ব্যক্তি নিজেই ভোগ করবে। আর তার সাথে নির্ভর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গও।

আমরা যখন কোন পথে চলতে থাকি তখন কোনো না কোনো লক্ষ্য ধরে পথে চলি। সে লক্ষ্য নির্দিষ্ট হোক আর ভাসাভাসা হোক! এমন অনেক সময় মনের অজান্তে কিছু ব্যথা কাজ করে। তখন মনে হয় কোথাও একটু ঘুরে আসতে পারলে ভালো লাগতো। সেই ব্যক্তি যেখান থেকে যাত্রা শুরু করে সেখান থেকে সে চাইলেই যে কোন দিকে যেতে পারত। ধরে নিলাম সে পূর্ব দিক চলা শুরু করল। অর্থাৎ সে বহু দিক ছেড়ে দিয়ে একটি দিককেই বেছে নিলো।

তার স্বপ্ন বা আশা ছিলো ঘাসের চাদরে আবৃত নির্জন রাস্তা ধরে এগিয়ে গিয়ে পাহাড়ের পাদদেশে থাকা দীঘির পাড়ে বসে মনের কথাগুলো উজাড় করে প্রকৃতির কাছে সব বলে দিতে। তার মনের মঝে থাকা একটা কণা মাত্র কথাও সে জমিয়ে রাখবে না আর। 

পৃষ্ঠা-০২

 

লোকটি সেখানে পৌঁছানোর পর দেখল, সে যেমন পরিবেশ ভেবেছিলো ঠিক তেমন পরিবেশ এখানে রয়েছে। এবং তার মনের মাঝে যত কথা জমা ছিলো তার প্রতিটা কথা প্রকৃতিকে বলে দিল। এতে করে সে তার মনের দিক থেকে হালকা হয়ে গেলো। কিন্ত এতে করে সে ওই সময়ের মধ্যে আরও এমন হাজারও কাজ বা দায়িত্ব বিসর্জন দিয়ে দিলো, তা অনুমান করতেও পারলো না। যা তাকে পরে ভাবায়।

এমন তো হতেই পারতো, অন্য কোন দিকে গেলে হয়ত মনের কথাগুলো প্রকাশ পেতো আবার ভালো সমাধানও পেতো। অথবা, নতুন কোন ব্যথা জন্মাতেও পারতো। অথবা মনের কথাগুলো মনেই বন্দি থাকতো। অথবা অন্য কোন ঘটনা চোখে পড়তে পারতো যা থেকে তার মনের কথাগুলো মনের ভেতরেই অপ্রকাশিত থেকে সমাধান খোঁজে নিতো। অথবা যেতে যেতে নিজের কথাগুলো ভুলে যেতো। অথবা কোন দুর্ঘটনায় পতিত হতো। অথবা অনাকাঙ্খিত কোন চমৎকার ঘটনা ঘটতে পারতো। এছাড়াও আরও এমন হাজারো বিষয়/ঘটনা ঘটতেই পারতো। অথবা যে দিকে গিয়েছে সে স্থানেও….ঘটতে পারতো; অথবা অন্যত্র..

তার মনে এসে এই দাড়ালো– ব্যক্তির পথ অনেক দিক থেকেই খোলা। তাহলে আবার এও বলা যায়, একই সময়ে হাজারো পথ বন্ধ করে একটা পথ বেছে নেয়া। কিংবা একটি পথে চলা। 

মানুষ যা পেয়ে দিন শেষ করে বা জীবন কাটায় তা কেবল আয়েশের মাঝে পাওয়া। ঠিক কর্মঠ ব্যক্তিটিও কর্মের দ্বারা যে উৎকর্ষতা পায় তাও তার আয়েশের মাঝেই অর্জন। 

মানুষ, অসীম উৎস থেকে খুব সীমিত ভোগ (অধিকার) করে থাকে। এই সীমিত ভোগ/অধিকার থেকে কিছু বিষয়ে উৎকর্ষ সাধনের মাধ্যমে বা পরিচর্যার মাধ্যমে নিজের নাম-পরিচয় ধারণ করে মাত্র। তাই নিখুঁত বলে যা জানি তা কতজনের ভাগ্য জুটে। তবুও প্রত্যেকেই এই সীমাবদ্ধতার মাঝে থেকেও সফল হওয়া চাই- বটে।

পৃষ্ঠা-০৩

 

সময়, কর্ম এবং মানুষ

তারিকুজ্জামান তনয়

০৩ মে ২০২৩, ঢাকা।

 

 

bonopushpa

 

 

 

 

মানুষ তার সীমাবদ্ধ সক্ষমতার মাঝেও অসীম স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকে.

 

 

 

তুমি কী করতে পারো, এর বেশি সুযোগ  ছেড়ে দিয়ে থাক.

 

 

 

 

সাহিত্য সুখী করে

 

 

 

 

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments